বায়ুমণ্ডল


 বায়ুমণ্ডল কি ?

       ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে কয়েক হাজার কিলোমিটার বিস্তৃত যে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে পৃথিবীর চারিদিক ঘিরে রয়েছে এবং পৃথিবীর আবর্তনের সঙ্গে আবর্তন করছে তাকে বায়ুমণ্ডল বলে।

বায়ুমণ্ডলের বিস্তার কত?

     বায়ুমন্ডলের বিস্তার ভূপৃষ্ঠ থেকে 10000 কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত।

বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব

i) জীবের আঁধার 

              অক্সিজেন এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড সমৃদ্ধ বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর জীবজগতের ধারণের অনুকূল অবস্থা অনুকূল অবস্থা।

ii) পৃথিবীর উষ্ণতার ভারসাম্য
             বায়ুমণ্ডল তাপের কুপরিবাহী বলে পৃথিবীর গড় উষ্ণতা 15 ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়েছে যা পৃথিবীর জীবকূল গড়ে ওঠার পক্ষে আদর্শ।

iii) UV রশ্মির থেকে রক্ষা 
             সূর্যের অতি ক্ষতিকর রশ্মি গুলি বায়ুমন্ডলে শোষিত হয়।

iv) বায়ুমণ্ডলীয় ঘটনা 
             আবহাওয়ার বিভিন্ন ঘটনাবলী যেমন- বৃষ্টিপাত, ঘূর্ণবাত প্রভৃতি বায়ুমন্ডলে কার্যকর হয়। এর ফলে পৃথিবীর জল চক্রের ঘটনা ঘটে।

v) নাইট্রোজেনে ভূমিকা
            নাইট্রোজেন দ্বারা উদ্ভিদজগত প্রোটিন জাতীয় খাদ্য তৈরি করে এবং প্রাণীরা উদ্ভিদ থেকে এই খাদ্য গ্রহণ করে।

vi)  বায়ুমণ্ডল আছে বলে শব্দ তরঙ্গ আমরা শুনতে পাই।

vii) মহাকাশ থেকে আসা বিভিন্ন মহাজাগতিক বস্তু বায়ুমন্ডলের সঙ্গে সংঘর্ষে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ফলে জীবকুল রক্ষা পায়।


অ্যারোনমিক কি? 

        ভূপৃষ্ঠ থেকে 10000 কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত স্তরকে বায়ুমণ্ডল ধরা হয়। এর উপরে বায়ুর কোন অস্তিত্ব নেই বলে এই অংশকে অ্যারোনমি বলে। 


আবহবিদ্যা কি? 

       ভূপৃষ্ঠ থেকে 29 কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত অংশে বায়ুমন্ডলের প্রায় 97% উপাদান রয়েছে। এই অংশটুকু আবহবিদ্যার অংশ।

বায়ুমন্ডলের উপাদান

         বিভিন্ন জৈব, অজৈব, ধূলিকণা, এবং বিভিন্ন গ্যাসীয় পদার্থ নিয়ে গঠিত বায়ুমণ্ডল একটি মিশ্র পদার্থ। বায়ুমন্ডলের উপাদানকে মূলত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-

ক) গ্যাসীয় উপাদান- 


বায়ুমন্ডলের প্রধান উপাদান হলো গ্যাসীয় উপাদান। নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, আর্গণ এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড এই চারটি গ্যাস মিলে বায়ুমন্ডলের 99.997% স্থান অধিকার করে আছে। খুব সামান্য অংশ অন্যান্য গ্যাস দ্বারা গঠিত।

     নাইট্রোজেন(N₂)- 78.084

অক্সিজেন(O₂)- 20.946

আর্গণ( Ar)- 0.934

কার্বন ডাই-অক্সাইড(CO 2)- 

নিয়ন(Ne)- 0.00182

হিলিয়াম(He)- 0.00052

ক্রিপটন( Kr)- 0.00011

হাইড্রোজেন( H 2)- 0.00005

খ) জলীয় বাষ্প 

              ভূ-পৃষ্ঠের জল বাষ্পে পরিণত হয়ে বাতাসে মেশে। বায়ুমন্ডলে এর পরিমাণ 0-4 শতাংশ। 


জলীয় বাষ্পের গুরুত্ব 

i) মেঘের সৃষ্টি
               বায়ুমণ্ডলের জলীয় বাষ্পের উপস্থিতির জন্য মেঘের সৃষ্টি হয়।

ii) বৃষ্টিপাত-
               বাতাসে জলীয়বাষ্পের উপস্থিতির কারণেই বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, শিশির, কুয়াশা ইত্যাদি সৃষ্টি হয়।

iii) উষ্ণতার নিয়ন্ত্রক
               বিকিরিত দীর্ঘতরঙ্গ জলীয় বাষ্প শোষণ করে বায়ুর উষ্ণতাকে নিয়ন্ত্রণ করে।

iv) অস্থির বায়ুমণ্ডল
              জলীয়বাষ্পের উপস্থিতির জন্য ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়।

 v) আকাশ মেঘে ঢাকা থাকলে সৌরশক্তি বিকৃত হতে পারে না ফলে অস্বস্তিকর পরিবেশ গড়ে ওঠে।

গ) ধূলিকণা বা অ্যারোসল

 বাতাসে ভাসমান অতিসূক্ষ্ম বায়বীয় কণাকে ধূলিকণা বা এরোসল বলে। ভূপৃষ্ঠের ধূলিকণা,
আগ্নেয়গিরির ছাইকণা, সমুদ্রের লবণ কণা প্রভৃতি ধূলিকণা রূপে বাতাসে অবস্থান করে।


বায়ুমণ্ডলে অ্যারোসলের গুরুত্ব

i) ধূলিকণা সূর্য রশ্মি শোষণ করে বায়ুমণ্ডল কে উত্তপ্ত করে।
         
ii) জলীয়বাষ্প ধূলিকণাকে আশ্রয় করে জমতে থাকে এবং সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে জলকণায় পরিণত হয়। ফলে মেঘ, বৃষ্টি, কুয়াশা প্রভৃতি সংঘটিত হয়।

iii) সূর্য রশ্মি ধূলিকণায় বিচ্ছুরিত হয়, ফলে আকাশ নীল দেখায়।

iv) বাতাসে ধূলিকণার উপস্থিতির কারণে ঊষা এবং গোধূলির সৃষ্টি হয়।

v) শিল্পাঞ্চলে বাতাসে ধূলিকণার উপস্থিতির কারণে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়।


বায়ুমণ্ডলের স্তর: 


ক. উপাদান বা রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমণ্ডলের শ্রেণিবিভাগ :


উপাদান বা রাসায়নিক গঠন অনুসারে আমরা বায়ুমণ্ডলকে দুটি ভাগে ভাগ করতে পারি। যেমন – (1) সমমণ্ডল বা হোমোস্ফিয়ার এবং
(2) বিষমমণ্ডল বা হেটেরোস্ফিয়ার।

(1) সমমণ্ডল বা হোমোস্ফিয়ার: ভূপৃষ্ঠ থেকে 90 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত। এই স্তরে বিভিন্ন গ্যাসের অনুপাতের হার প্রায় একইরকম থাকে। এই স্তরে নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ বেশি।

(2) বিষমমণ্ডল বা হেটেরোস্ফিয়ার: এই স্তরে বিভিন্ন গ্যাস একইসঙ্গে মিশ্রিত অবস্থায় থাকে না। বিভিন্ন গ্যাস তাদের ভর অনুযায়ী বিভিন্ন স্তরে থাকে। গ্যাসীয় উপাদানের অনুপাতের হারও একই থাকেনা। তাই একে বিষমমণ্ডল বলে। 

এই স্তরটি চারটি উপস্তরে বিভক্ত : 

১. পারমাণবিক নাইট্রোজেন স্তর : ভূপৃষ্ঠের 90 কিমি ওপর থেকে 200 কিমি ওপর পর্যন্ত বিস্তৃত। স্তরটিতে নাইট্রোজেনের আধিক্য বেশি।  

২. পারমাণবিক অক্সিজেন স্তর : এই স্তর 200 কিমি থেকে 1100 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত। মূলত অক্সিজেন দ্বারা গঠিত এই স্তর।  

৩. হিলিয়াম স্তর: 1100 কিমি থেকে 3500 কিমির ওপর পর্যন্ত বিস্তৃত এই বায়ুস্তর। এখানে হিলিয়ামের প্রাধান্য।

৪. হাইড্রোজেন স্তর: ভূপৃষ্ঠের ওপর 3500 কিমির পর থেকে 10000 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত এই স্তর বিস্তৃত। এখানে হাইড্রোজেন গ্যাসের প্রাধান্য। এরপর হাইড্রোজেন পরমাণুর ঘনত্ব অসীম মহাকাশের হাইড্রোজেন পরমাণুর সমান। ফলে এখানে ভর শূন্য। 

খ. উষ্ণতার তারতম্য অনুসারে স্তরবিন্যাস : 


উষ্ণতার হ্রাসবৃদ্ধি অনুসারে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে প্রধান ছ-টি স্তরে ভাগ করা হয়। এগুলি সম্বন্ধে নীচে আলোচনা করা হলো—

১. ট্রপোস্ফিয়ার

গঠনঃ বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তরের নাম ট্রপোস্ফিয়ার। এই স্তরে জলীয় বাষ্প, ধূলিকণা, মেঘ, ঝড়, বৃষ্টিপাত প্রভৃতি থাকে। এইজন্য এই স্তরকে ক্ষুব্ধমণ্ডল বলে। ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বসীমাকে ট্রপোপজ বলে।

উচ্চতাঃ এটি নিরক্ষীয় অঞ্চলে 17 কিলোমিটারের কিছু ঊর্ধ্বে আর মেরু প্রদেশে প্রায় 8 কিলোমিটার ঊর্ধ্বে অবস্থান করে।
উত্তাপঃ ট্রপোস্ফিয়ারের উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে উত্তাপ কমে যায়। প্রতি 165 মিটার উচ্চতায় 1° সেলসিয়াস করে উত্তাপ কমে যায়। সবচেয়ে উঁচুতে টুপোপজে এই উষ্ণতা দাঁড়ায় (-) 57° সেলসিয়াস থেকে (-)60° সেলসিয়াস।

গুরুত্বঃ বায়ুমণ্ডলের মধ্যে এই স্তরের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। এই স্তরেই বায়ুমণ্ডলের অধিকাংশ জলীয় বাষ্প থাকে। এই স্তরে জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে মেঘের সৃষ্টি করে। এই মেঘ থেকেই বৃষ্টিপাত হয়।

২. স্ট্যাটোস্ফিয়ার

গঠনঃ ট্রপোস্ফিয়ারের উপরের বায়ুস্তরের নাম স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার। এই স্তরে মেঘ, ঝড়, বৃষ্টিপাত নেই। সেইজন্য এই অঞ্চল 'শান্তমণ্ডল' নামে খ্যাত। এই স্তরে ওজোন গ্যাস থাকে। স্ট্যাটোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বসীমানাকে স্ট্র্যাটোপজ বলে।

উচ্চতাঃ বায়ুমণ্ডলের এই স্তরটি ভূপৃষ্ঠ থেকে 30 কিলোমিটার ঊর্ধ্ব পর্যন্ত (অর্থাৎ 17-30 কি.মি. পর্যন্ত) বিস্তৃত।

উত্তাপঃ স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরে যতই উপরের দিকে যাওয়া যায় ততই উত্তাপ না কমে বেড়ে যায়। 50 কি.মি. উচ্চতায় এটি সর্বোচ্চ 0° সে. (32° ফা.) হয়। বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা নিরক্ষীয় অঞ্চলে প্রতি কিলোমিটারে 6-8° সে. হিসাবে হ্রাস পায়।

গুরুত্বঃ স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার জীবজগতের উপর এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে। এই স্তরে ওজোন গ্যাস থাকায় সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মিকে শোষণ করে প্রাণিজগৎকে এই রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে।

এই অঞ্চল শীতল। এখানে বাতাস প্রবাহহীন। মেঘ পৌঁছতে পারে না বলে এখানে বৃষ্টিপাত হয় না। তাই এই অঞ্চলকে শান্তমণ্ডল বলে। স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের শান্ত পরিবেশের মধ্য দিয়ে তাই জেট বিমান চলাচল করে।
ট্রপোস্ফিয়ার ও স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার - এ দু'টি স্তরের সীমানাকে ট্রপোপজ বলে।

৩. মেসোস্ফিয়ার 

গঠনঃ স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের উপরের স্তর মেসোস্ফিয়ার নামে পরিচিত। উচ্চতাঃ এই স্তর 30-100 কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থান করে।

উষ্ণতাঃ এই স্তরের প্রথম ভাগে অর্থাৎ ভূপৃষ্ঠ থেকে 30-50 কি.মি.-র মধ্যে বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা ক্রমশ বাড়তে থাকে। তারপর উষ্ণতা আবার হ্রাস পেতে থাকে।

গুরুত্বঃ মহাকাশ থেকে যেসব উল্কা পৃথিবীর দিকে ছুটে আসে তারা এই মেসোস্ফিয়ার স্তরে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এই স্তরের ঊর্ধ্বসীমানাকে মেসোপজ বলে।

৪. আয়োনোস্ফিয়ার

গঠনঃ থার্মোস্ফিয়ারের নিচের অংশ আয়োনোস্ফিয়ার নামে পরিচিত। এই স্তরে বিভিন্ন তেজস্ক্রিয় রশ্মি তড়িদাহত হয়ে ইলেকট্রনে ভেঙে যায়। এতে পজিটিভ ও নেগেটিভ দু'ধরনের আয়নের প্রাচুর্য ঘটে। এর ফলে বেতার তরঙ্গ আয়োনোস্ফিয়ারে প্রতিফলিত হয়ে পুনরায় ভূপৃষ্ঠে ফিরে আসে।

উচ্চতাঃ আয়োনোস্ফিয়ার উপরের দিকে 1050 কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত।

গুরুত্বঃ এই স্তরের যথেষ্ট গুরুত্ব আছে। এই স্তর আছে বলে বেতার তরঙ্গ উর্ধ্বে যেতে পারে না, পৃথিবীতে ফিরে আসে। ফলে মানুষ নির্বিঘ্নে রেডিও শুনতে পায়। এছাড়া এই স্তর থাকার ফলে বিপজ্জনক এক্সরে রশ্মির হাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে।
এছাড়া এই স্তরে তড়িদাহত অণুর চৌম্বক বিক্ষেপের ফলে সুমেরু ও কুমেরু অঞ্চলে মৃদু আলোকযুক্ত একরকম রশ্মি বা মেরুজ্যোতির সৃষ্টি হয়। এদের উত্তর মেরুতে সুমেরু প্রভা এবং দক্ষিণ মেরুতে কুমেরু প্রভা বলা হয়।

৫. এক্সোস্ফিয়ার: বায়ুমণ্ডলের একেবারে বাইরের দিকের স্তর বলে একে বহিমণ্ডল বলে। এই স্তরে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের প্রাধান্য থাকে। এই স্তরে কৃত্রিম উপগ্রহ, মহাকাশ স্টেশন থাকে।

৬. ম্যাগনেটোস্ফিয়ার : এক্সোস্ফিয়ারের বাইরে পৃথিবীকে বেষ্টন করে রেখেছে যে পাতলা বায়ুস্তর, যা একটি চৌম্বকীয় ক্ষেত্র, তাকে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বলে। এখানে রয়েছে ইলেকট্রন ও প্রোটন। পৃথিবীর যে অংশটি সূর্যের দিকে থাকে সেই অংশে এই স্তরের বহির্দিকে সৌরবাতাস এসে লাগে।



বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তর কোনটি ?
 উ:- ট্রপোস্ফিয়ার।

বায়ুমণ্ডলের স্তর কয়টি ?
উ: বায়ুমণ্ডলের ছটি স্তর।

বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে মেরুজ্যোতি দেখা যায় ?
উ: বায়ুমণ্ডলের আয়োনোস্ফিয়ার স্তরে মেরুজ্যোতি দেখা যায়।

বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ কত ?
উ: বায়ুমন্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ 20.946 %।

বায়ুমণ্ডলের কোন স্তরে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয় ?
উ: বায়ুমণ্ডলের আয়োনোস্ফিয়ার স্তরে বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়।

বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা বৃদ্ধি করে এমন একটি গ্যাসের নাম লেখো।
উ: কার্বন-ডাই-অক্সাইড।

বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতম স্তর কোনটি ?
উ: বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতম স্তর আয়োনোস্ফিয়ার।

বায়ুমণ্ডলের স্তর গুলির মধ্যে শীতলতম স্তর কোনটি 
উ: বায়ুমণ্ডলের শীতলতম স্তর মেসোস্ফিয়ার।

বায়ুমণ্ডলের স্তর গুলির মধ্যে কোনটি তে চাপ সবচেয়ে বেশি?
উ: ট্রপোস্ফিয়ারের চাপ সবচেয়ে বেশি।








Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url